Monday, January 31, 2011
বদ্ধ ডোবা
গণ্ডী ভেঙ্গে
কখনোই না ফেরার জন্য
Thursday, January 27, 2011
নক্ষত্র ও সমুদ্র
নিরবলম্ব জীবন
আমাদের অজ্ঞাতসারে যে প্রান
তার আবির্ভাবের প্রমাণ
রেখে গেছে অতিকায় আকারে
প্রবাহিত সড়ক ধরে
আমরা এই তুমি আর আমি যদি
ধরে নেই তার দেহ এক গর্ভলুপ্ত নদী
অন্তর্গত সমুদ্রের মন্থনে
উপসংহারে বলি সত্যকথনে
যখন চলেছি পথে আমরা স্থিত
আর এই সড়ক অনাদি প্রবাহিত।
এও কম নয় এই স্থিরায় পরিক্রমণ
অনন্ত ধারার কেন্দ্রে স্থির আসন।
হারিয়ে যাইনি স্রোতে; জাগি চর।
বেষ্টিত জল পাশে আর নীলান্ত অম্বর ।
সভ্য রাস্তা, ঘন বন, দৃশ্যপট আঁকা
নিসর্গ, ঝরনা ধারায় হঠাৎ উপত্যকা ।
খুটির প্রতীক জেগে আছি চরে
হারাইনি গলিপথে দাঁড়ার পাঁজরে
সড়কে অনন্ত শিরদাঁড়া প্রবাহিত
তুমি আর আমি আমরাই স্থিত
ধনুক নিঃসৃত তীক্ষাগ্র তীর সৌরকক্ষে
টঙ্কারে ফোটে দিগন্ত লক্ষ্যে
শুধু একাকী পর্বত প্রান্তে যেমন
সে আমাদেরই নিরবলম্ব জীবন।
১৯৯০/০৫/১৫
দহন
Wednesday, January 26, 2011
প্রিয়তমা মোর সুন্দরীতমারে
একদিন একজন্ম
ধৃষ্টতা
ঘোর
শীতের বিকেলে এই
শতাব্দী শেষ হোক
শতাব্দী শেষ হোক
তারপর
তোমাকে বলা যাবে এক কথা।
এ ভাবে কবিতা হয়না
এ ভাবে বাক্য হয়না।
স্বরযন্ত্র ওঠে নামে।
মৃদুমায় কাঁপে
কার শ্রবণেও কাঁপন ওঠায়
এতদূর পর্যন্ত সফল
অর্থহীন হয়ে ওঠে তবু
যখন স্মরণে আসে
ঘরবন্দী বিকেলে
এ ভাবে আকাশেও নাচন তুলেছিল
ভ্রান্ত রংধনু।
শেষাহ্নে মিলালো অপ্রসারী।
শতাব্দী শেষ হোক।
শত বর্ষের দৃষ্টি, শ্রবণ আর
অনুভূতি নিয়ে
সৃষ্ট নীড়-নির্জনতায়
স্বরযন্ত্র বিশুদ্ধ হবে
সঙ্গতি হবে বাক্যে এবং ভাবনায়।
আমি যা প্রকাশ করি
যথাযথ নয় সে আমার
হৃদয়ের শব্দের।
খোলা জানালা দিয়ে তৃষ্ণায় শুষে
নেওয়া বহুদিন পরের
এক দিগন্ত বাতাসের কোন
প্রতিশব্দ নেই আজো।
আমিও জানিনা তাই।
শতবর্ষ ধরে
সংগতি আসুক।
তারপর তোমাকে বলা যাবে
সেই কথা।
শতাব্দী শেষ হোক।
১৯৮৯/০৭/২৬
প্রতীক্ষা
প্রশ্ন
Sunday, January 9, 2011
আড়ি
দ্বন্দ্ব
ছড়া সব করে রব
একটি মেয়ে
আমাদের বন্ধ চোখে
কর্ণ
Thursday, January 6, 2011
পথের দুধারে
অনীহা
ভ্রমরী চিন্তাদল
প্রহর
রীতি
রাত দেবে মায়া,
সব সময়ের রীতি
তাই বুঝি
রাতেরা বেধেছে আজ
বসন্ত সময়ের রীতিতে।